অন্যান্য

গাইবান্ধায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান ১৪ লাখ টাকা জরিমানা



This image has an empty alt attribute; its file name is IMG_20221208_183907-768x1024.jpg

সংবাদ প্রচারের পর গাইবান্ধায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ১৪ লাখ টাকা জরিমানা

মোঃ নাফিউল ইসলাম ঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ীতে স্কুল ঘেষে গড়ে ওঠা ‘অনুমোদনহীন’ অবৈধ ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যামাণ আদালত। এ সময় ৩টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়াসহ মালিকদের কাছে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাটের একবারপুর, কুঞ্জমহিপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এরআগে, গত শুক্রবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘেষে অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। অভিযান পরিচালনা করেন রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন ও সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তাইফুর রহমান। এসময় ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ থানা পুলিশ অভিযানে অংশ নেয়। অভিযানে পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকার এম এম জেড বিক্সের মালিক মোহাম্মদ আলীর নিকট ৭ লাখ ও সাদুল্লাপুরের কুঞ্জমহিপুর এস আর বিক্সের মালিক শাহিন মিয়ার নিকট ৭ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তবে অভিযান টের পেয়ে ধাপেরহাট একবারপুরের এম আই বি ইট ভাটা পরিচালনাকারী মাহাবুবুর রহমান সজিব মাষ্টার পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাইফুর রহমান বলেন, অবৈধ্যভাবে গড়ে ওঠা ৩টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র এবং জেলা প্রশাসকের কোন লাইসেন্স নেই। তাছাড়া ইটভাটাগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জনবসতিপূর্ণ এলাকা ঘেষে অবৈধভাবে বছরের পর বছর পরিচালিত হচ্ছিল। এসব ইট ভাটা বন্ধে একাধিক বার নির্দেশনা দিলেও তা কর্ণপাত করেননি মালিকরা।
অভিযানে ভাটা তিনটিতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর সহায়তায় এবং ব্লুডোজার দিয়ে প্রস্তুত করা ইট, ইট তৈরির সরঞ্জাম ও আগুনের চুলা ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে অবৈধ্য ভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে দুই ভাটা মালিকের ৭ লাখ টাকা করে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর ভাটা মালিক মাহাবুবুর রহমান সজিব অভিযান টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর নিয়মিত মামলা করবেন বলে জানান।





This image has an empty alt attribute; its file name is IMG_20221208_183907-768x1024.jpg

সংবাদ প্রচারের পর গাইবান্ধায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ১৪ লাখ টাকা জরিমানা

মোঃ নাফিউল ইসলাম ঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ীতে স্কুল ঘেষে গড়ে ওঠা ‘অনুমোদনহীন’ অবৈধ ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যামাণ আদালত। এ সময় ৩টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়াসহ মালিকদের কাছে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাটের একবারপুর, কুঞ্জমহিপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এরআগে, গত শুক্রবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘেষে অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। অভিযান পরিচালনা করেন রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন ও সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তাইফুর রহমান। এসময় ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ থানা পুলিশ অভিযানে অংশ নেয়। অভিযানে পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকার এম এম জেড বিক্সের মালিক মোহাম্মদ আলীর নিকট ৭ লাখ ও সাদুল্লাপুরের কুঞ্জমহিপুর এস আর বিক্সের মালিক শাহিন মিয়ার নিকট ৭ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তবে অভিযান টের পেয়ে ধাপেরহাট একবারপুরের এম আই বি ইট ভাটা পরিচালনাকারী মাহাবুবুর রহমান সজিব মাষ্টার পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাইফুর রহমান বলেন, অবৈধ্যভাবে গড়ে ওঠা ৩টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র এবং জেলা প্রশাসকের কোন লাইসেন্স নেই। তাছাড়া ইটভাটাগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জনবসতিপূর্ণ এলাকা ঘেষে অবৈধভাবে বছরের পর বছর পরিচালিত হচ্ছিল। এসব ইট ভাটা বন্ধে একাধিক বার নির্দেশনা দিলেও তা কর্ণপাত করেননি মালিকরা।
অভিযানে ভাটা তিনটিতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর সহায়তায় এবং ব্লুডোজার দিয়ে প্রস্তুত করা ইট, ইট তৈরির সরঞ্জাম ও আগুনের চুলা ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে অবৈধ্য ভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে দুই ভাটা মালিকের ৭ লাখ টাকা করে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর ভাটা মালিক মাহাবুবুর রহমান সজিব অভিযান টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর নিয়মিত মামলা করবেন বলে জানান।





This image has an empty alt attribute; its file name is IMG_20221208_183907-768x1024.jpg

সংবাদ প্রচারের পর গাইবান্ধায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ১৪ লাখ টাকা জরিমানা

মোঃ নাফিউল ইসলাম ঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ীতে স্কুল ঘেষে গড়ে ওঠা ‘অনুমোদনহীন’ অবৈধ ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যামাণ আদালত। এ সময় ৩টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়াসহ মালিকদের কাছে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাটের একবারপুর, কুঞ্জমহিপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এরআগে, গত শুক্রবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘেষে অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। অভিযান পরিচালনা করেন রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন ও সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তাইফুর রহমান। এসময় ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ থানা পুলিশ অভিযানে অংশ নেয়। অভিযানে পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকার এম এম জেড বিক্সের মালিক মোহাম্মদ আলীর নিকট ৭ লাখ ও সাদুল্লাপুরের কুঞ্জমহিপুর এস আর বিক্সের মালিক শাহিন মিয়ার নিকট ৭ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তবে অভিযান টের পেয়ে ধাপেরহাট একবারপুরের এম আই বি ইট ভাটা পরিচালনাকারী মাহাবুবুর রহমান সজিব মাষ্টার পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাইফুর রহমান বলেন, অবৈধ্যভাবে গড়ে ওঠা ৩টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র এবং জেলা প্রশাসকের কোন লাইসেন্স নেই। তাছাড়া ইটভাটাগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জনবসতিপূর্ণ এলাকা ঘেষে অবৈধভাবে বছরের পর বছর পরিচালিত হচ্ছিল। এসব ইট ভাটা বন্ধে একাধিক বার নির্দেশনা দিলেও তা কর্ণপাত করেননি মালিকরা।
অভিযানে ভাটা তিনটিতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর সহায়তায় এবং ব্লুডোজার দিয়ে প্রস্তুত করা ইট, ইট তৈরির সরঞ্জাম ও আগুনের চুলা ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে অবৈধ্য ভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে দুই ভাটা মালিকের ৭ লাখ টাকা করে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর ভাটা মালিক মাহাবুবুর রহমান সজিব অভিযান টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর নিয়মিত মামলা করবেন বলে জানান।



This image has an empty alt attribute; its file name is IMG_20221208_183907-768x1024.jpg

সংবাদ প্রচারের পর গাইবান্ধায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ১৪ লাখ টাকা জরিমানা

মোঃ নাফিউল ইসলাম ঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ীতে স্কুল ঘেষে গড়ে ওঠা ‘অনুমোদনহীন’ অবৈধ ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যামাণ আদালত। এ সময় ৩টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়াসহ মালিকদের কাছে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাটের একবারপুর, কুঞ্জমহিপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এরআগে, গত শুক্রবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘেষে অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। অভিযান পরিচালনা করেন রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন ও সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তাইফুর রহমান। এসময় ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ থানা পুলিশ অভিযানে অংশ নেয়। অভিযানে পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকার এম এম জেড বিক্সের মালিক মোহাম্মদ আলীর নিকট ৭ লাখ ও সাদুল্লাপুরের কুঞ্জমহিপুর এস আর বিক্সের মালিক শাহিন মিয়ার নিকট ৭ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তবে অভিযান টের পেয়ে ধাপেরহাট একবারপুরের এম আই বি ইট ভাটা পরিচালনাকারী মাহাবুবুর রহমান সজিব মাষ্টার পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাইফুর রহমান বলেন, অবৈধ্যভাবে গড়ে ওঠা ৩টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র এবং জেলা প্রশাসকের কোন লাইসেন্স নেই। তাছাড়া ইটভাটাগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জনবসতিপূর্ণ এলাকা ঘেষে অবৈধভাবে বছরের পর বছর পরিচালিত হচ্ছিল। এসব ইট ভাটা বন্ধে একাধিক বার নির্দেশনা দিলেও তা কর্ণপাত করেননি মালিকরা।
অভিযানে ভাটা তিনটিতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর সহায়তায় এবং ব্লুডোজার দিয়ে প্রস্তুত করা ইট, ইট তৈরির সরঞ্জাম ও আগুনের চুলা ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে অবৈধ্য ভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে দুই ভাটা মালিকের ৭ লাখ টাকা করে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর ভাটা মালিক মাহাবুবুর রহমান সজিব অভিযান টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর নিয়মিত মামলা করবেন বলে জানান।



সংবাদ প্রচারের পর গাইবান্ধায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ১৪ লাখ টাকা জরিমানা

মোঃ নাফিউল ইসলাম ঃ গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর ও পলাশবাড়ীতে স্কুল ঘেষে গড়ে ওঠা ‘অনুমোদনহীন’ অবৈধ ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যামাণ আদালত। এ সময় ৩টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়াসহ মালিকদের কাছে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাটের একবারপুর, কুঞ্জমহিপুর ও পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। এরআগে, গত শুক্রবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘেষে অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করে যমুনা টেলিভিশন। অভিযান পরিচালনা করেন রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দ ফরহাদ হোসেন ও সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তাইফুর রহমান। এসময় ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ থানা পুলিশ অভিযানে অংশ নেয়। অভিযানে পলাশবাড়ী উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকার এম এম জেড বিক্সের মালিক মোহাম্মদ আলীর নিকট ৭ লাখ ও সাদুল্লাপুরের কুঞ্জমহিপুর এস আর বিক্সের মালিক শাহিন মিয়ার নিকট ৭ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তবে অভিযান টের পেয়ে ধাপেরহাট একবারপুরের এম আই বি ইট ভাটা পরিচালনাকারী মাহাবুবুর রহমান সজিব মাষ্টার পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি।
অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাদুল্লাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাইফুর রহমান বলেন, অবৈধ্যভাবে গড়ে ওঠা ৩টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব ইটভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র এবং জেলা প্রশাসকের কোন লাইসেন্স নেই। তাছাড়া ইটভাটাগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জনবসতিপূর্ণ এলাকা ঘেষে অবৈধভাবে বছরের পর বছর পরিচালিত হচ্ছিল। এসব ইট ভাটা বন্ধে একাধিক বার নির্দেশনা দিলেও তা কর্ণপাত করেননি মালিকরা।
অভিযানে ভাটা তিনটিতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর সহায়তায় এবং ব্লুডোজার দিয়ে প্রস্তুত করা ইট, ইট তৈরির সরঞ্জাম ও আগুনের চুলা ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে অবৈধ্য ভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে দুই ভাটা মালিকের ৭ লাখ টাকা করে ১৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর ভাটা মালিক মাহাবুবুর রহমান সজিব অভিযান টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর নিয়মিত মামলা করবেন বলে জানান।

সম্পরকিত প্রবন্ধ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button